1. mznrs@yahoo.com : MIZANUR RAHMAN : MIZANUR RAHMAN
  2. jmitsolutionbd@gmail.com : jmmasud :
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৬ অপরাহ্ন

কড়াপুরে বিয়ে বাড়িতে হামলায় যুবক আহত; এম্বুলেন্স ভাংচুর

  • প্রকাশিত : রবিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৩৭৫ জন সংবাদটি পড়েছেন।

স্টাফ রিপোর্টার: বরিশাল এয়ারপোর্ট থানাধীন রায়পাশা কড়াপুর ইউনিয়নের মাখরকাঠি গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বিয়ে বাড়িতে এক যুবককে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ উঠেছে দুলাল ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে।

আহতদের অভিযোগ, এসময় হামলা চালিয়ে নগদ অর্থ, মালামাল লুটপাট ও অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর চালিয়েছে তারা। আহতের নাম সবুজ হাওলাদার। সে আস্তা কাঠি এলাকার বাসিন্দা মোসলেম হাওলাদারের ছেলে।

আহতের বাবা মোসলেম জানায়, ঘটনার দিন রবিবার বিকেল চারটায় তার পরিবার নিয়ে ভাগ্নে মাসুদ হাওলাদারের বৌভাতে অংশগ্রহণ করে। এক পর্যায়ে মাসুদের প্রতিবেশী গনি হাওলাদারের ছেলে স্থানীয় সন্ত্রাসী ও মাদক সেবনকারী দুলাল হাওলাদারের নেতৃত্বে মাহবুব হাওলাদারের ছেলে অপু রাজিব, লতিফ হাওলাদারের ছেলে মামুন ছেলে সাঈদ ও বাবুল হাওলাদারের ছেলে আমিন সহ অজ্ঞাত আরও ২০/২৫ জন অনুষ্ঠান পন্ড করার জন্য বিয়ে বাড়ির দিকে ঘুরিয়ে সাউন্ড বক্স বাজায়। এ সময় মোসলেমের ছেলে সবুজ সাউন্ড বক্স ঘুরিয়ে দিতে বলে। একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে দুলাল ও তার সহযোগী অপু সহ অন্যান্যরা সবুজকে ডেকে নিয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ছেনা দিয়ে পেটে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে। তার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আহতকে উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্স যোগে শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশ্যে র‌ওয়ানা হয়। এসময় তারা পথ রোধ করে নগদ অর্থ, মালামাল লুটপাট ও অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর চালায় তারা। পরে তাকে উদ্ধার করে তাৎক্ষণিক শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।

আহত সবুজ জানায়, তার ফুফাতো ভাই মাসুদ হাওলাদারের সাথে স্থানীয় সন্ত্রাসী ও মাদক সেবনকারী দুলাল ও তার সহযোগীদের দীর্ঘদিন পূর্ব শত্রুতা চলে আসছে। তারই সূত্র ধরে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
Design Developed By : JM IT SOLUTION