অক্ষয়কুমার বড়াল উনবিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কবি। তিনি ১৮৬০ সালে বর্তমান ভারতের কলকাতার চোরবাগানে এক স্বর্ণব্যবসায়ীর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় কলকাতার হেয়ার স্কুলে। কিন্তু
রিক্তা রানী বিশ্বশর্মাঃ ইংরেজি পত্রিকা থেকে অনুবাদের মাধ্যমে একটি সত্য ও হৃদয় বিদারক ঘটনা তুলে ধরছি। মিতুল আক্তার রাজধানীর মিরপুর রিজেন্ট হাসপাতালের একজন চিকিৎসক । তিনি প্রায় দুই মাসের অধিক
হুমায়রা জিনাতঃ শৈশবের অবারিত প্রান্তরে ছুটে বেড়াতাম তখন। বয়স ছিলো পাঁচ বছর। বাবা-মায়ের একমাত্র খুকুমণি ছিলাম। ইবাদাতের বসন্ত ফুরিয়ে খুশির আমেজ নিয়ে এলো ঈদ। গোধূলি বেলার রক্তিম আভা নিভু নিভু
এনামুল হক রিয়াদঃ আমাদের আটপৌরে জীবনে এক পশলা নীরদপতনের মতোই খুশির আমেজ ও অফুরন্ত আনন্দ বয়ে নিয়ে আসে ঈদ ৷ ভালোবাশার রঙে রঙিন করে দেয় এই বিশাল ধারিত্রির চারদিক ৷
সুলতানাঃ “কিরে উঠ, বাসায় যাবিনা? তোরে নিতে আসছি” কথা গুলো শুনে চোখ মেলেই দেখি ভাইয়া খুব ব্যাস্ত ভংগিমায় ডেকেই চলছে। পাশেই স্বামী মহাশয় দাঁড়িয়ে আছেন।আর আমি এই ঈদের দিনেও পরে
জাফর বিপিঃ সেক্স করা নেকীর কাজ। সেক্স করা নেকীর কাজ। সেক্স করা নেকীর কাজ। ছিঃ, কী আবোলতাবোল বকছি তাই না? না, আবোলতাবোল না। ঠিকই বলছি। বিবাহপূর্ব সেক্স জঘন্য খারাপ কাজ,
জাফর বিপিঃ একদল লোক পানির ভেতর লুঙ্গীবিহীন দাঁড়িয়ে ছিল। তাদের এই বেহায়াপনা দেখে হযরত আবু মুসা (রা.) বললেন, এমন করার চেয়ে আমার নিকট একবার মরে জীবিত হওয়া, আবার মরে জীবিত
সূরা ফাতিহায় রয়েছে সাতটি আয়াত । এই সাতটি আয়াতকে দুই ভাগ করি; কিন্তু মাঝের আয়াতকে কোন ভাগেই রাখবো না কেমন। একদম মাঝের আয়াতটিকে আলাদা রেখে দুই ভাগ করলে কীরকম দাড়ায়
মার্কিন মানবতাবাদী কবি হিসেবে খ্যাত ওয়াল্ট হুইটম্যান ১৮১৯ খ্রীস্টাব্দের এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেন লং আইল্যান্ডের ওয়েস্ট হিলে। বাবা ওয়াল্টার হুইটম্যান ছিলেন ইংরেজ। ওয়াল্টের চার বছর বয়সে তাঁর বাবা
সাইমুম সাদী [১] আমি আব্দুল্লাহ। আমার জীবনের বহুল কাঙ্ক্ষিত দিন আজ। পরম করুণাময়ের অশেষ রহমতে আজ আমি পবিত্র বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে যাচ্ছি। পঁচিশ বছরের ব্যাচেলর লাইফকে গুডবাই জানিয়ে মা-বাবার